উৎসবমুখর পরিবেশে দুদিনব্যাপী “১১তম বাংলাদেশ বইমেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক উৎসব ২০২৩” সম্পন্ন:আগামী বইমেলা ২০২৪-এ,অনুষ্ঠিত হবে-

উৎসবমুখর পরিবেশে দুদিনব্যাপী “১১তম বাংলাদেশ বইমেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক উৎসব ২০২৩” সম্পন্ন:আগামী বইমেলা ২০২৪-এ,অনুষ্ঠিত হবে-
                                   এ কে এম আব্দুল্লাহ

১১তম বাংলাদেশ বইমেলার উদ্বোধনী পর্ব

১০ এবং ১১ই, সেপ্টেম্বর লন্ডনে সম্মিলিত সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ যুক্তরাজ্যের আয়োজনে সকলের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণে অত্যন্ত সফলভাবে অনুষ্ঠিত হলো দুদিনব্যাপী ১১তম বাংলাদেশ বইমেলা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক উৎসব ২০২৩। রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর প্রবাসীদের  প্রাণের এই  উৎসবে যোগ দিতে যুক্তরাজ্য সহ বাংলাদেশ, আমেরিকা এবং বিভিন্ন দেশ ও শহর থেকে কবি, সাহিত্যিক, পাঠক, সাংবাদিক , সংস্কৃতকর্মী ইস্টলন্ডনের মাইল এন্ড পার্ক-এর, দ্যা  আর্ট প্যাভিলিয়নে এসে উপস্থিত হন। কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক শিল্পী ও সংস্কৃতকর্মীসহ বইপ্রেমী নানা বয়সের মানুষের উপস্থিততে মেলা প্রাঙ্গন এক মিলন মেলায় পরিণত হয়। 

১০ই সেপ্টেম্বর রবিবার , লন্ডনের মাইল এন্ড-এর, দ্যা আর্ট প্যাভিলিয়নে উদ্বোধনী অধিবেশনের মাধ্যমে শুরু হয় দুইদিনব্যাপী বাংলাদেশ বই মেলা। 

দুপুর ২.৩০ মিনিটে ফিতা কেটে মেলার শুভ উদ্বোধন করেন স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত  রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। এসময় উপস্থিত ছিলেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা বিজ্ঞানী একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী  ড. নুরুন নবী, ডেপুটি হাইকমিশনার জনাব হযরত আলী খান, বিজ্ঞানী ড. জীনাত নবী, লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের জেনারেল সেক্রেটারি-তাইসির মাহমুদ সহ পুরস্কারপ্রাপ্ত কবি- সাহিত্যিক এবং প্রকাশক, লেখক পাঠক, সাংবাদিক সহ সাহিত্যপ্রেমী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ। 


উদ্বোধনীপূর্ব জাতীয় সংগীত পরিবেশন

দুপুর ২টা ৩০মিনিট জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় উদ্বোধনী অধিবেশন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কবি এ কে এম আব্দুল্লাহর সঞ্চালনায় উদ্বোধনী পর্বে, সভাপতি- কবি ময়নূর রহমান বাবুল আমন্ত্রিত অতিথিদের স্বাগত জানান।

এ সময় রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন ‘লন্ডনে এমন ব্যাপক পরিসরে  বই মেলার উদ্বোধনী  করতে পেরে সত্যিই আমি আনিন্দিত  বাংলাদেশের বাইরে এত সুন্দর আয়োজন  আমাকে মুগ্ধ করেছে’। ড. নুরুন নবী বলেন, ‘ আমি এই মেলায় অংশগ্রহণ করতে পেরে খুবই আনন্দিত। আমেরিকা, লন্ডন সবখানে অনুষ্ঠিত মেলা আমাদেরই।লন্ডনে বিশাল আয়োজনের বইমেলা আয়োজন দেখে আমি আনন্দিত”।এধরনের আয়োজনের জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। 

উদ্বোধনী পর্ব শেষে অতিথিরা মেলায় বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়ন সহ বাংলাদেশ থেকে আগত স্টল পরিদর্শন করেন এবং উপস্থিত প্রকাশকদের সাথে কথা বলেন। মেলায় ১৭টি স্টল এবং স্টেজের সৃজনশীলতায় ভূয়াসী প্রশংসা করেন।

                         তৃতীয় বাংলার মোড়ক উন্মোচন

উল্লেখ্য, ১১তম বাংলাদেশ বইমেলা উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়েছে প্রায় ২১টি প্রকাশনা। মেলায় প্রায় ১৯টি প্রকাশিত বই ২টি লিটলম্যাগের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। এছাড়া মূল মঞ্চে সংগঠনের প্রকাশনা “তৃতীয় বাংলা” ২য় সংখ্যার মোড়ক উন্মোচন করা হয়। পুরোদিন জুড়ে সাহিত্য- সংস্কৃতি প্রেমীদের পদচারনায় মুখরিত ছিল মেলা প্রাঙ্গন। উপস্থিত সকলেই মেলায় অংশগ্রহণ করতে পেরে খুবই খুশি বলে অনুভুতি প্রকাশ করেন। অনেকেই লন্ডনে বসে  পছন্দের বই কিনতে পেরে আনন্দিত। 

দুদিনব্যাপী বইমেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক উৎসবে ছিল আলোচনা, শিশুদের পরিবেশনা, মোড়ক উন্মোচন, নৃত্য,কবিতা আবৃত্তি, স্বরচিত কবিতাপাঠ, সংগীত সহ নানা আয়োজন।  “বহির্বিশ্বে বাংলা সাহিত্য চর্চার সাম্প্রতিক প্রবণতা” এবং “বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিলাতের নারী সমাজের ভূমিকা” শির্ষক দুটি গুরুত্বপূর্ণ সেমিনার পুরো মেলাকে অনন্য করে তোলে। 

অ্যাপাসেনের লার্নিং ডিসীইবেলিটি শিল্পীদের বিশেষ পরিবেশনা

গৌরী চৌধুরীর পরিচালনয়- অ্যাপাসেন লার্নার্স কালচারালাল গ্রুপের পরিবেশনা (লার্নিং ডিসিবিলটি শিল্পীদের সংগীত পরিবেশনা) ছিল অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও উচ্ছ্বাসিত। এই পরিবেশনা মেলায় নিয়ে আসে এক নতুন মাত্রা।এধরনের অনুষ্ঠানের সুযোগ করে দেয়ায় সকলেই ভূয়াসী প্রসংশা করেন।

উদিচি ও সত্যেন সেন স্কুলের শিল্পীদের পরিবেশনা 

আলোচনা পূর্ব গণসংগীত পরিবেশন করেন- উদিচি এবং সত্যেনসেন স্কুলের শিল্পীবৃন্দ। 

                 মঞ্চে উপস্থিত অতিথি ও কমিটির কর্মকর্তাবৃন্দ

আলোচনা ও বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন ড. নুরুন নবী- বীর মুক্তিযোদ্ধা,বিজ্ঞানী, লেখক, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা- বরেণ্য রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, হযরত আলী খান- ডেপুটি হাইকমিশনার, ড. জিনাত নবী- বিজ্ঞানী, লেখক, সুলতান মাহমুদ শরীফ- বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবীদ, সৈয়দ সামাদুল হক- সাংবাদিক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাংলা টিভি, ফরিদুর রহমান- বিশিষ্ট সাংবাদিক, চিন্তাবীদ, মুক্তিযোদ্ধা, অরণ্য আনোয়ার- নাট্য নির্মাতা, স্ক্রিপ্ট রাইটার, মাহমুদ হাসান- এমবিই, সালেহা চৌধুরী- বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক প্রমুখ। আলোচনা পর্ব পরিচালনা করেন বাচিক শিল্পী মুনিরা পারভিন। 

আলোচনা পূর্ব কবিতা পাঠ করেন উর্মি মাযহার। 

ফুল দিয়ে অতিথিদের শুভেচ্ছা জানান- হেনা বেগম, স্মৃতি আজাদ,আসমা মতিন, ফাহমিদা ইয়াসমিন, মুহাম্মদ মুহিদ, শামীম আহমদ, মোহাম্মদ ইকবাল। 

সংগঠনের পক্ষথেকেও সাহিত্যে সম্মাননা পদক প্রদান 

সংগঠনের পক্ষ থেকে এবছর সম্মাননা পদক (সাহিত্যে ) কবি, সাংবাদিক জনাব হামিদ মোহাম্মদকে প্রথম দিন মূল মঞ্চে ড. নুরুন নবী ও রেজওনা চৌধুরী বন্যা তার হাতে তোলে দেন। 

বহির্বিশ্বে বাংলা সাহিত্য চর্চার সাম্প্রতিক প্রবণতা শির্ষক সেমিনার 

প্রথম দিন বহির্বিশ্বে বাংলা সাহিত্য চর্চার সাম্প্রতিক প্রবণতা শির্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন- কবি ইকবাল হোসেন বুলবুল, পরিচালনা করেন- কবিও অনুবাদক- ফারাহ নাজ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- কবি, সাংবাদিক- মিলটন রহমান। আলোচনায় অংশ নেন- সালেহা চৌধুরী- কথা সাহিত্যিক, শাগুফতা শারমিন তানিয়া- কথা সাহিত্যিক, বুলবুল হাসান- সাংবাদিক। 

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিলাতের নারীদের ভূমিকা” শির্ষক সেমিনা

দ্বিতীয় দিন সোমবার অনুষ্ঠিত হয় “বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিলাতের নারীদের ভূমিকা” শির্ষক সেমিনার। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন- লেখক সুজাত মনসুর। পরিচালনা করেন- সংস্কৃতি কর্মী- আমিনা আলী। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- লেখক ফারুক আহমদ। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন- ড. জিনাত নবী- বিজ্ঞানী, লেখক, নিলুফা ইয়াসমিন হাসান- সাংবাদিক এবং ইয়াং রাইটার সেজুতি মনসুর। 

বীর মুক্তযোদ্ধা ড. নুরুন নবীর সাথে মুক্তযুদ্ধ বিষয়ক আলাপচারিতা

বীর মুক্তযোদ্ধা ড. নুরুন নবীর সাথে মুক্তযুদ্ধ বিষয়ক আলাপচারিতায় অংশ নেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা লোকমান হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান গৌছ সুলতান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মূসা হাসান, বীর  মুক্তিযোদ্ধা আমান উদ্দীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাসেম খান এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ গোলাম আলী।অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন- মিলটন রহমান। 

বিশিষ্ট আবৃত্তি শিল্পীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় আবৃত্তি পর্ব। আবৃত্তিতে অংশগ্রহণ করেন-

শহিদুল ইসলাম সাগর, মুনিরা পারভিন, লুৎফুন নাহার বেবি, আরফুমান চৌধুরী, শতরুপা চৌধুরী, নজরুল ইসলাম অকিব, ফয়জুল ইসলাম ফয়েজনূর, ইয়াসমিন মাহমুদ পলিন, মুরশিদ উদ্দিন আহমেদ প্রমূখ। পরিচালনা করেন মোস্তফা জামান চৌধুরী। 



রবীন্দ্রসংগীতের সাথে তালমিলিয়ে নৃত্য পরিবেশন করেন মোহাম্মদ দ্বীপ, গঙা ও সোমা। 

লন্ডন সহ বিভিন্ন শহর থেকে আসা কবিরা স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন। দুটি পর্বে অনুষ্ঠিত স্বরচিত কবিতা পাঠে প্রথম পর্ব পরিচালনা করেন - কবি এম মোসাইদ খান। সভাপতিত্ব করেন কবি আবু মকসুদ। দ্বিতীয় পর্ব পরিচালনা করেন- সংস্কৃতি কর্মী হেনা বেগম। সভাপতিত্ব করেন- কবি আতাউর রহমান মিলাদ। উপস্থিত অনেকের মধ্যে কবিতাপাঠে অংশগ্রহণ করেন-

কবি— সফিয়া জাহির, কবি কাজল রশিদ, কবি সিব্বির আহমদ, কবি নাজমা সুলতানা নার্গিস, কবি মোহাম্মদ ইকবাল,কবি আহমদ হোসেন হেলাল, কবি শামীম আহমদ, কবি নুরুল হক, কবি নোমান আল মনসুর, কবি ও লেখক সৈয়দ মাছুম, কবি সুফিয়া নুরূজ,কবি সৈয়দ ইকবাল, কবি তালুকদার রায়হান, ছড়াকার নজরুল ইসলাম আসলমি, কবি মজিবুল হক মনি, ছড়াকার সাহাদাত করিম, কবি আফিয়া বেগম শিরি, কবি সাইফুল্লাহ খালেদ, কবি মুহাম্মদ মুহিদ,কবি লুৎফুন নাহার, কবি উদয় শংকর দুর্জয়,কবি মরিয়ম চৌধুরী, কবি খয়রুজ্জামান খছরু, কবি সাইফ উদ্দিন আহমদ বাবর,কবি আজিজুল আম্বিয়া, ছড়াকার সৈয়দ হিলাল সাইফ, কবি শাহ সোহেল, কবি আব্দুল কাইউম,  কবি জামিল সুলতান, কবি আসমা মতিন, কবি ফাহমিদা ইয়াসমিন, কবি জুয়েল রাজ,কবি মোমিন আলী, গীতিকার শেখ সামছুল ইসলাম সহ উপস্থিত কবিগণ। 

মেলা উপলক্ষ্যে প্রকাশিত প্রায় ২০টি নতুন বই ও ২টি লিটল ম্যাগের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। 

                      স্বরচিত কবিতাপাঠের একটি পর্ব

সৈয়দ মাসুমের— কমলগঞ্জের ইতিহাস ঐতিহ্য, নাজমা আনসারি- দ্যা লস্ট গার্লস, সৈয়দ ইকবাল— রক্তাক্ত প্রতিজ্ঞা, শাহ ফারুক—আমার জীবন আমার কথা, আহমদ হোসেন হেলাল— সূচনা, নুরুল হক—মাই ফাদার দ্যা ড্রিমার, আব্দুল মুকিত মুখতার— আগে যদি আসতে, মোহাম্মদ নওয়াব আলী— লন্ডনে চৌদ্দদিন, শাহ আব্দুল ওয়াদুদ— সাধু সঙ্গ, আসমা মতিন— লাল পাথরের গল্প, ফাহমিদা ইয়াসমিন— নির্বাচিত কাপলেট, গুলশান আরা রুবী— বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের গৌরব গাঁথা,মরিয়ম চৌধুরী— ফাগুনের আমন্ত্রণে, এ কে আজাদ ছোটন— বাংলা সাহিত্যে নবীগঞ্জ, শাহ সোহেল— ব্রড লাভ লেন, রহমত আলী— স্মৃতির দর্পনে, ফারুক আহমদ— আমার যত গান, ময়নূর রহমান বাবুল— দীপ্র পদাতিক, জাহাঙির ফিরোজ— দ্যা ম্যাজিক অব লিডারশিপ,নজরুল ইসলাম বাসন— বৃটেনে বাঙালিদের আত্মপ্রতিষ্ঠার লড়াই , নজরুল ইসলাম আসলমী— জয়বাংলার সুর- শেখ মুজিবুর , মুহিবুর রহমান মুহিব— ছন্দে ছন্দে ভাব বিনিময়, উদয় শংকর দুর্জয় সম্পাদিত— পল, এ কে এম আব্দুল্লাহ সম্পাদিত — পোয়েটিক। 


নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

এই পর্ব পরিচালনা করেন- লেখক নাজ নাঈম। উপস্থিত ছিলেন- ড. নুরুন নবী, কবি কাজল রশীদ, কবি আতাউর রহমান মিলাদ, কবি আবুল কালাম আজাদ ছোটন, সমাজ কর্মী রওশন আরা মালিক চৌধুরী, লেখক, রাজনীতিবীদ গৌছ সুলতান, কমিউনিটি ব্যাক্তিত্ব ও রানীতিবীদ আহাদ চৌধুরী প্রমুখ। 


          প্রকাশকদের সাথে মতবিনিময় ও সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান

কবি ময়নূর রহমান বাবুলের সভাপতিত্বে এবং কবি এ কে এম আব্দুল্লাহর পরিচালনায় সমাপ্তি পূর্ব, বইমেলায় অংশগ্রহণকারী উপস্থিত প্রকাশকদের হাতে সংগঠনের পক্ষ থেকে সম্মাননা ক্রেস্ট তোলে দেয়া হয়। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন- ফরিদ আহমদ সময় প্রকাশন, মনিরুল হক অনন্যা, আদিত্য অন্তর- ইত্যাদি, সফিক রহমান- অনার্য, রাহামাত উল্লাহ-স্বরবৃত্ত, ইফতেখার আমিন- শব্দশৈলী, সোহানুর রহিম শাওন- পরিবার, সজল আহমদ- কবি প্রকাশনী। সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রকাশকদের হাতে ক্রেস্ট তোলে দেন-  সংস্কৃতি কর্মী নুরুল ইসলাম, কবি আবুল কালাম আজাদ ছোটন, কবি আতাউর রহমান মিলাদ, লেখক ফারুক আহমদ, কবি ইকবাল হোসেন বুলবুল, সংস্কৃতি কর্মী মৃতি আজাদ, কবি মোসাইদ খান, সংস্কৃতি কর্মী হেনা বেগম, ছড়াকার সৈয়দ হিলাল সাইফ, কবি জুয়েল রাজ, কবি মুহাম্মদ মুহিদ। 











উপস্থিত প্রকাশকদের সম্মাননা স্মারক প্রদান

প্রকাশকদের পক্ষ থেকে সময় প্রকাশনীর কর্নধার জনাব ফরিদ আহমদ মেলা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন প্রবাসে এধরনের উৎসবমুখর বইমেলা দেখে আমি অভিভূত।









                                       বইমেলা ২০২৩






রবি এবং সোমবার ৯টায় শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী সোমা দাস, শরমিলা দাস ,জুবের আক্তার সোহেল , শম্পা কুন্ডু,তাহমিনা শিপু,জীবন, মাহিয়া, মোহনা, শ্রেয়সী দাস,মোস্তফা চৌধুরী, টুম্পা , অনামিক মিতু এবং শতরুপা সহ বিশিষ্ট শিল্পীরা অংশগ্রহণ করেন। এ পর্ব পরিচালনা করেন হেনা বেগম ও নুরুল ইসলাম। 

সাংবাদিক কর্ণার 

লেখক-পাঠক,প্রকাশক, সাংবাদিক, সাহিত্যপ্রেমী ও শুভানুধ্যায়ীদের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে সোমবার ১১ই সেপ্টেম্বর সাড়ে দশটায় সফলভাবে দুদিনব্যাপী বইমেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক উৎসবের সমাপ্ত হয়। 

                                    বইমেলা ২০২৩



পরিশেষে দুদিনব্যাপী বইমেলা-সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক উৎসবকে সফল করতে অংশগ্রহণকারী সকলসহ যারা স্পন্সর, বিজ্ঞাপন, টিভি,(ইলেকট্রনিক),প্রিন্ট মিডিয়া ইত্যাদির মাধ্যমে এবং বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।






                                     বইমেলা ২০২৩








                                         বইমেলা ২০২৩



                               বইমেলা ২০২৩, লন্ডন 

আগামী বইমেলা- সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত হবে ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে।



১২ই সেপ্টেম্বর ২০২৩, লন্ডন। 




أحدث أقدم